Image description

‘দৈনিক মানবকণ্ঠের প্রকাশনা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে’ বলে একদল ষড়যন্ত্রকারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়াচ্ছে। মালিকপক্ষের দোহাই দিয়ে তারা দাবি করছে, পত্রিকাটির প্রকাশনা বন্ধ করে দেয়ার বিষয়ে মালিকপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা মোটেই সত্য নয়। বরং মালিকপক্ষ থেকে পত্রিকাটিকে আরও উন্নততর করা এবং পাঠকদের আস্থা অর্জনে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। 

কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে মানবকণ্ঠের উপদেষ্টা সম্পাদক বিপ্লব রহমান বলেন, গুজবকারীদের বিরুদ্ধে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। দেশ ও জনগণের পক্ষে মানবকণ্ঠ অবিরাম কলম ধরে যাবে। প্রকাশনা বন্ধ করে দেয়ার ব্যাপারে মালিকপক্ষের সিদ্ধান্ত তো দূরে থাক, এই বিষয়ে কোনো ভাবনাও নেই।

পাঠক, বিজ্ঞাপনদাতা, শুভাকাঙ্ক্ষীসহ সবাইকে গুজবে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ জানিয়ে পত্রিকাটির উপদেষ্টা সম্পাদক বলেন, যারা গুজব ছড়াচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

২০১২ সালের ২৫ অক্টোবর প্রকাশিত হয় মানবকণ্ঠের প্রথম সংখ্যা। তখন থেকেই বস্তুনিষ্ঠ ও দায়িত্বশীল সংবাদের পাশাপাশি মানবকণ্ঠ চমৎকার সব ফিচার পাতাগুলো মন কাড়ে পাঠকের। সেই সঙ্গে মানবকণ্ঠ এসিড-সন্ত্রাস ও মাদকবিরোধী আন্দোলনসহ নানা সামাজিক কার্যক্রম নিয়মিত আয়োজন করে আসছে, যা পত্রিকাটিকে করে তোলে অপ্রতিদ্বন্দ্বী। জুলাই-আগস্টে ছাত্রজনতার আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে পত্রিকাটি। এমন কী ২০২০ সালের করোনাকালেও নিয়মিত প্রকাশ হয়েছে মানবকণ্ঠ। কঠিন ওই সময়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেছে পত্রিকাটির কর্মীরা।