ভোলার চরফ্যাশনে একটি চালকলে ধান সিদ্ধ করার সময় বয়লার বিস্ফোরণে আল-আমীন মাঝি (৩০) নামের এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুই শ্রমিক। শুক্রবার (১৫ নভেম্বর ) ভোর ৫টার দিকে উপজেলার চর মাদ্রাজ ইউনিয়ন চর আফজাল গ্রামের ২নম্বর ওয়ার্ডে মেসার্স মুন্নি চালকলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আল আমীন ওই গ্রামের মৃত জলিল মাঝির ছেলে।
আহত শ্রমিকরা হলেন- নিহত আল আমীনের সহোদর ছোটভাই ফিরোজ (২৫) এবং মেসার্স মুন্নি চালকলের মালিক ও একই গ্রামের শাহজাহান মুন্সীর ছেলে মনির মহাজন (৪৫)।
সরেজমিনে জানা যায়, গত তিন দিন আগে চালকলের চুল্লিটি তৈরি করা হয়েছে। ধান সেদ্ধ করতে প্রতিদিন ভোর ৪টার দিকে আগুন দেয়া হয় চুল্লিতে। ছিন্নভিন্ন ইটের টুকরোগুলো পড়ে আছে পুরো মাঠজুড়ে। দুর্ঘটনায় স্বজন হারানোদের কান্নায় ভারী হয়ে উঠেছে পুরো গ্রাম। খবর শুনে এক নজর দেখতে হাজারো মানুষের ভিড় দেখা গেছে ঘটনাস্থল জুড়ে। এঘটনায় এলাকাজুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার ভোর পাঁচটার দিকে হঠাৎ বিকট শব্দে ঘুম ভেঙে যায় এলাকাবাসীর। দৌড়ে এসে ঘটনাস্থলে দেখতে পান নিহত ও আহতরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আল-আমীনকে মৃত ঘোষণা করেন। এবং নিহতের ভাই ফিরোজকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়।অপর আহত মিল মালিক মনির হোসেন চরফ্যাশন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
স্থানীয় সোহেল জানান, ব্য়লার বিস্ফোরণে ছিটকে পড়া চুল্লি ও ইটের টুকরো গুলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। বিস্ফোরণে ধান সেদ্ধ করার চুল্লির পাইপটি দুর্ঘটনাস্থল থেকে অন্তত ২০০ মিটার দূরে গিয়ে ছিটকে পড়েছে। একটু সামনে পড়লেই আরো বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারতো।
দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসা চরফ্যাশন থানা পুলিশের উপপরিদর্শক ছিদ্দিকুর রহমান বলেন, শুক্রবার ভোর ৫টায় চালকলে বিস্ফোরণের ঘটনায় শ্রমিক আল-আমীন নামের এক জন নিহত হয়েছে এঘটনায় আরো দুইজন আহত হয়েছেন।
চরফ্যাশন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান হাওলাদার বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ ঘটনায় যদি কারও অবহেলা থাকে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ভোলার চরফ্যাশনে একটি চালকলে ধান সিদ্ধ করার সময় বয়লার বিস্ফোরণে আল-আমীন মাঝি (৩০) নামের এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুই শ্রমিক। শুক্রবার (১৫ নভেম্বর ) ভোর ৫টার দিকে উপজেলার চর মাদ্রাজ ইউনিয়ন চর আফজাল গ্রামের ২নম্বর ওয়ার্ডে মেসার্স মুন্নি চালকলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আল আমীন ওই গ্রামের মৃত জলিল মাঝির ছেলে।
আহত শ্রমিকরা হলেন- নিহত আল আমীনের সহোদর ছোটভাই ফিরোজ (২৫) এবং মেসার্স মুন্নি চালকলের মালিক ও একই গ্রামের শাহজাহান মুন্সীর ছেলে মনির মহাজন (৪৫)।
সরেজমিনে জানা যায়, গত তিন দিন আগে চালকলের চুল্লিটি তৈরি করা হয়েছে। ধান সেদ্ধ করতে প্রতিদিন ভোর ৪টার দিকে আগুন দেয়া হয় চুল্লিতে। ছিন্নভিন্ন ইটের টুকরোগুলো পড়ে আছে পুরো মাঠজুড়ে। দুর্ঘটনায় স্বজন হারানোদের কান্নায় ভারী হয়ে উঠেছে পুরো গ্রাম। খবর শুনে এক নজর দেখতে হাজারো মানুষের ভিড় দেখা গেছে ঘটনাস্থল জুড়ে। এঘটনায় এলাকাজুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার ভোর পাঁচটার দিকে হঠাৎ বিকট শব্দে ঘুম ভেঙে যায় এলাকাবাসীর। দৌড়ে এসে ঘটনাস্থলে দেখতে পান নিহত ও আহতরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আল-আমীনকে মৃত ঘোষণা করেন। এবং নিহতের ভাই ফিরোজকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়।অপর আহত মিল মালিক মনির হোসেন চরফ্যাশন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
স্থানীয় সোহেল জানান, ব্য়লার বিস্ফোরণে ছিটকে পড়া চুল্লি ও ইটের টুকরো গুলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। বিস্ফোরণে ধান সেদ্ধ করার চুল্লির পাইপটি দুর্ঘটনাস্থল থেকে অন্তত ২০০ মিটার দূরে গিয়ে ছিটকে পড়েছে। একটু সামনে পড়লেই আরো বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারতো।
দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসা চরফ্যাশন থানা পুলিশের উপপরিদর্শক ছিদ্দিকুর রহমান বলেন, শুক্রবার ভোর ৫টায় চালকলে বিস্ফোরণের ঘটনায় শ্রমিক আল-আমীন নামের এক জন নিহত হয়েছে এঘটনায় আরো দুইজন আহত হয়েছেন।
চরফ্যাশন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান হাওলাদার বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ ঘটনায় যদি কারও অবহেলা থাকে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মানবকণ্ঠ/এসআর
Comments