Image description

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও কবি নজরুল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় আহত ৪০ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে নাফি নামের গুলিবিদ্ধ এক শিক্ষার্থীর অবস্থা আশঙ্কাজনক।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকেল পর্যন্ত তারা ঢামেকের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয় তাদের।

ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের পরিদর্শক (ইনচার্জ) মো. ফারুক এ সব তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, যাত্রাবাড়ী থেকে আহত অবস্থায় অন্তত ৩৫ জনকে জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়েছে। তাদের মধ্যে বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর মাথায় এবং নাকে-মুখে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এ ছাড়া এক শিক্ষার্থীর পেটে গুলি লেগেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।

আহতরা হলেন- রাজীব, অনুপম দাস, শাহেদুল, হুমায়ুন, মো. রানা, সুমন, মো. মারুফ, মো. রুমান, মো. হাসিনুর রহমান, আরাফাত, মো. সিফাত, মো. আশিকুল, মো. নাফি, মো. জুয়েল ইসলাম, মো. নোমান, মো. তাসরিফ, মো. সাইদুল ইসলাম, মো. জাহেদুল, মো. আসিফ মাহমুদ, অনয়, মো. মারুফ, মো. মাহিম হোসেন, রাজীব, আব্দুর রহমান, মো. সাকির, মো. জুবায়ের রহমান সাজ্জাদ, ইনতিয়াক, মো. রোহান, সৈকত, সম্রাট, ইয়াসিন আরাফাত, মো. জারিফ, মো. নাঈম, জয়।

ন্যাশনাল মেডিকেলে ৩০ শিক্ষার্থী

একই সংঘর্ষে আহত হয়ে ৩০ শিক্ষার্থী ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছেন।

আহতদের মধ্যে কয়েকজনের পরিচয় পাওয়া গিয়েছে। তারা হলেন, নাইম, সিয়াম, মোল্লা সোহাগ, রাজিম, শরিফুল, জাহিদ, মোস্তফা, রাতুল, শফিকুল ইসলাম, মেহেদী হাসান, সজিব বেপারী, ফয়সাল, সাগর, ইমন এবং সিয়াম।

হাসাপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ড. মাহমুদ বলেন, এখন পর্যন্ত ৩০ জন এসেছেন আমাদের কাছে। এর মধ্যে ১০ জনের অবস্থা গুরুতর। তাদের কয়েকজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে রেফার করেছি। তাদের সেখানে ভর্তি হতে হবে।