
চাঁদাবাজি, মনোনয়ন বাণিজ্য ও দলীয় ফান্ডের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন।
দুদকের গোয়েন্দা অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, ২০১৮ সালে জাতীয় নির্বাচন সংরক্ষিত নারী আসনে ১৮ কোটি টাকার ঘুষ নেন তিনি। পদ বাণিজ্য করতে ৩০১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটিকে দ্বিগুন করে হাতিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেন। এসব অবৈধ অর্থ সিঙ্গাপুর, লন্ডন ও সিডনিতে পাচারের তথ্য আছে দুদকের কাছে। এসব তথ্যের ভিত্তিতে প্রকাশ্য অনুসন্ধানে নেমেছে দুদক।
এদিকে, আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতা ও ১৪ দলের সমন্বয়ক আমীর হোসেন আমু, তার মেয়ে ও শ্যালিকার বিরুদ্ধে তিনটি মামলা করেছে দুদক। মামলায় প্রায় ৪০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ও প্রায় ১৫০ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এছাড়া, বেসরকারি প্রাইম ব্যাংক থেকে ঋণের নামে ১০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ব্যাংকের সাবেক এমডি এহসান খসরুসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক।
Comments