গ্রামীণ ব্যাংকের মালিকানা কাঠামোয় সরকারের অংশীদারিত্ব ২৫ থেকে কমিয়ে পাঁচ ভাগে নামিয়ে আনার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এছাড়া প্রতিষ্ঠানটির পর্ষদেও বড় ধরনের পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের নতুন অধ্যাদেশের খসড়ায় এ পরিকল্পনার রূপরেখা দেওয়া হয়েছে। ওই অধ্যাদেশে ২০১৩ সালের গ্রামীণ ব্যাংক আইন সংশোধনের কথাও বলা হয়েছে।
প্রস্তাবিত সংশোধনীতে সরকার-নিযুক্ত পরিচালকের সংখ্যা তিনজন থেকে কমিয়ে একজনে নামিয়ে আনা এবং চেয়ারম্যান নিয়োগে সরকারের ভূমিকা বাতিল হবে।
সংশোধনী কার্যকর হলে, সরকারের পরিবর্তে ১২ সদস্যের বোর্ড গ্রামীণ ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচন করবে।
এই উদ্যোগে ক্ষুদ্র ঋণগ্রহীতাদের নিয়ন্ত্রণ বাড়বে ও প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রমে সরকারের হস্তক্ষেপ কমবে বলে মনে করা হচ্ছে।
মানবকণ্ঠ/এসআর
Comments