গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে অনুষ্ঠিত বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম সমাবেশ ৫৮তম ‘বিশ্ব ইজতেমা- ২০২৫’ সামনে রেখে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস।
বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মার্কিন দূতাবাসের অফিসিয়াল পেজ থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নির্দেশনা দেয় মার্কিন দূতাবাস।
এতে বলা হয়েছে, ইজতেমার প্রধান সমাবেশস্থলটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে প্রায় দুই মাইল উত্তরে অবস্থিত। প্রায় চার মিলিয়ন অংশগ্রহণকারী ‘বিশ্ব ইজতেমা- ২০২৫’-এর প্রথম পর্বে যোগ দিবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই বার্ষিক অনুষ্ঠানটি ঢাকাজুড়ে যানবাহন এবং পথচারীদের ট্র্যাফিকের ওপর বড় প্রভাব ফেলবে। বিমানবন্দরে আসা-যাওয়া করতে কয়েক ঘণ্টা সময় লাগতে পারে। ঢাকার বেশ কয়েকটি প্রধান সড়কে যানবাহন চলাচল সীমিত হতে পারে। বিশ্ব ইজতেমার সময় প্রত্যেককে তাদের ভ্রমণ পরিকল্পনা পর্যালোচনা করা উচিত।
সেই সাথে, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম সমাবেশকে মাথায় রেখে অতিরিক্ত ভ্রমণ সময় এবং ভ্রমণ বাতিলের সম্ভাবনাও বিবেচনা করা উচিত। ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভ্রমণকারী ব্যক্তিদের সাথে সর্বদা বিমান টিকিট থাকা উচিত এবং নিরাপত্তার স্বার্থে পুলিশ চেকপয়েন্টে দেখানোর ভ্রমণকারী ব্যক্তির বিমান টিকিট উপস্থাপনের জন্য প্রস্তুত থাকা উচিত।
ইজতেমাকে সামনে রেখে মার্কিন দূতাবাসের দেয়া গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনাগুলো:
ভ্রমণ পরিকল্পনা পর্যালোচনা করা এবং অতিরিক্ত ট্রানজিট সময় বিবেচনা করা উচিত।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমানে ওঠার সময় যথাযথ পরিচয়পত্র এবং বিমানের টিকিট সাথে রাখুন।
বড় সমাবেশ, বিক্ষোভ বা বিক্ষোভের আশেপাশে থাকলে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করুন।
বিশ্ব ইজতেমার সময় দূতাবাসের কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকবে জানিয়ে দূতাবাসের পোস্টে আরও বলা হয়েছে, যাত্রীদের সাহায্যে মার্কিন দূতাবাসে যোগাযোগের নাম্বার দেয়া হয়েছে।
পোস্টটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
মানবকণ্ঠ/এসআরএস
Comments