Image description

প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই সেখানে স্থান পায়, যা কিছু ভালো, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। ইতিহাস আমাদের পথ দেখায় নতুন নতুন দিগন্তের।

আজ ১২ অক্টোবর ২০২৫, রোববার। নানা উল্লেখযোগ্য ঘটনার দিক থেকে ইতিহাসে এই দিনটিও গুরুত্বপূর্ণ ও স্মরণীয়। আসুন, একনজরে জেনে নেয়া যাক ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

 
ঘটনাবলি

১৪৯২- পর্তুগিজ নাবিক কলম্বাস পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জে (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) পৌঁছান, আবিষ্কার হয় আমেরিকা মহাদেশ।

১৫৩২ - ফ্রাসোয়া পিজারোর নেতৃত্বে স্প্যানিশ বাহিনী পেরুর উপর হামলা চালায়।
 
আরও পড়ুন: বিশ্ববাজারে তরতরিয়ে বাড়ছে স্বর্ণের দাম, ছুঁতে পারে ৫ হাজার ডলারের মাইলফলক!
 
১৭৮১ - ব্রিটিশ সেনাবাহিনী দক্ষিণ ভারতের নাগাপট্টম অধিকার করে।
১৯০৯ - কলকাতায় অনুশীলন সমিতি নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়।
১৯৬৪- তিন রুশ নভোচারী ভ্লাদিমির কোমানভ, কন্সতান্তিন ফিওক্তিস্তভ ও বোসি ইয়োগোরভ নভোযান ভস্তক-২৪ এ করে মহাশূন্যে পাড়ি দেন। তারা ২৪ ঘণ্টা ১৭ মিনিট মহাশূন্যে ভ্রমণ শেষে ভূপৃষ্ঠে অবতরণ করেন।
১৯৬৮ - ঘানা, স্পেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জন করতে সক্ষম হয়।
১৯৭২ - বাংলাদেশের সংবিধান সর্বপ্রথম গণপরিষদে উত্থাপিত হয়।
১৯৭৬ - বিশ্বের বৃহত্তম মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠান পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হয়। সৌদি আরব এই মসজিদ নির্মাণের জন্য অর্থ বরাদ্দ করে, তাই এই অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সৌদি আরবের বাদশাহ খালেদ।
১৯৮৬ - এল সালভেদারে ভূমিকম্পে ১৮০০ জন লোকের প্রাণহানি ঘটে।
১৯৯২ - কলকাতায় প্রথম দক্ষিণ এশীয় উৎসব শুরু।
১৯৯৯ - পাকিস্তানের সেনা বাহিনী প্রধান জেনারেল পারভেজ মোশাররফ এক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফকে অপসারণ করে রাষ্ট্রক্ষমতা গ্রহণ করেন।
১৯৯৯ - হলো জাতিসংঘের ধার্য করা ‘বিশ্বের ৬০০ কোটি লোকসংখ্যা দিবস’। চীনের রাজধানী বেইজিংয়ের বিভিন্ন মহলের লোকেরা যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে এক বিরাট সমাবেশ অনুষ্ঠিত করে লোকসংখ্যা ও উন্নয়নের এই অভিন্ন বিশ্বজনীন সমস্যার ওপর মনোযোগ দিয়েছেন।
১৯৯৯ - টাঙ্গাইলে মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তি স্থাপন করা হয়।
২০০৮ - বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

জন্ম

১৮৬৪ - কামিনী রায়, বাঙালি কবি।

১৮৬৫ - আর্থার হার্ডেন, নোবেলজয়ী ইংরেজ জীবরসায়নবিদ।
১৮৯৬ - নোবেলজয়ী ইতালীয় কবি ও গল্পকার ইউজিনিও মন্তাল।
১৯০২ - উমাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, পর্বত প্রেমিক, অক্লান্ত পরিব্রাজক ও অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভ্রমণ কাহিনিকার।
১৯২৪ - কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী।
১৯২৭ - এহতেশাম হায়দার চৌধুরী, পাকিস্তানি এবং বাংলাদেশি চলচ্চিত্র প্রযোজক ও পরিচালক।
১৯৩১ - উলাহ্‌-ইয়োহান ডাল, নরওয়েজীয় কম্পিউটার বিজ্ঞানী।
১৯৪০ - প্রখ্যাত বাঙালি প্রযুক্তিবিদ ও বিজ্ঞানী, অভিনেতা বিকাশ রায়ের পুত্র সুমিত রায়।
১৯৪৪ - কারী আব্দুল গণী, বাংলাদেশি ইসলামি পণ্ডিত ও কারী।
১৯৫৫ - হরিশংকর জলদাস, বাংলাদেশি লেখক।
১৯৬০ - হ্যাপী আখন্দ, বাংলাদেশি পপ রক গায়ক।
১৯৮১ - দক্ষিণ ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী সুহাসিনী রাজারাম নাইডু (চলচ্চিত্র নাম স্নেহা)।
১৯৯৭ - ভারতীয় ক্রিকেটার রিংকু সিং।
২০০০ - সরদার মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ সর্ব কনিষ্ঠ বিশিষ্ট মহাকাশ চিন্তাবিদ ও গবেষক।

১৫৭৬ - দ্বিতীয় ম্যাক্সিমিলিয়ান, পবিত্র রোমান সম্রাট।

১৯২৪ - ফরাসি কথাশিল্পী আনাতোল ফ্রাঁস।
১৯৬৮- ইরানের মিনিয়েচার শিল্পের অন্যতম স্থপতি হোসেইন বেহজাদ।
১৯৭৮- প্রখ্যাত সমাজসেবী ও সর্বোদয় সেবক শিশিরকুমার সেন।
১৯৮১- ভারতের পদার্থবিদ ও রসায়নবিদ ড. গুরুপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়।
১৯৮৬ - চীনে কোটনিসের নেতৃত্বে ভারতের মেডিক্যাল মিশনের অন্যতম সদস্য ডা/ বিজয় কুমার বসু, ভারতে আকুপাংচার চিকিৎসার সূচনাকারী।
১৯৯৭ - উমাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, পর্বত প্রেমিক, অক্লান্ত পরিব্রাজক ও অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভ্রমণ কাহিনিকার।

ছুটি ও অন্যান্য

বিশ্ব আর্থ্রাইটিস দিবস 

বিশ্ব দৃষ্টি দিবস