নির্বাচনী ব্যয় মেটাতে অনুদান চেয়ে মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশের মাধ্যমে প্রায় ৫০ লাখ টাকা সংগ্রহ করেছেন ঢাকা-৯ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ডা. তাসনিম জারা। তবে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করার পর সংগৃহীত ওই অর্থ নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে। এ বিষয়ে সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনীতিবিদ গোলাম মাওলা রনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মন্তব্য করেছেন।
রোববার (২৮ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি লেখেন, এনসিপি থেকে তাসনিম জারা পদত্যাগ করতেই পারেন। কিন্তু এনসিপির নেত্রী হিসেবে নির্বাচন করার জন্য তিনি যে প্রায় ৫০ লাখ টাকা আমজনতার কাছ থেকে সংগ্রহ করেছেন সেটার কী হবে!’
তিনি আরো লেখেন, ‘প্রথমত টাকাগুলো জনগণকে ফেরত দিতে হবে! অথবা এনসিপির ফান্ডে টাকাগুলো জমা করে জনগণকে জানাতে হবে! অন্যথায় এই চাঁদার টাকা নিয়ে জারাকে যে কি বিপদে পড়তে হবে তা হয়তো তিনি কল্পনাও করতে পারছেন না!
এর আগে গত ২২ ডিসেম্বর নির্বাচনী তহবিলের জন্য অর্থ অনুদানের আহ্বান জানান তাসনিম জারা। জারার ঘোষণার মাত্র ২৯ ঘণ্টায় মোবাইল ব্যাংকিং ও ব্যাংকের মাধ্যমে ৪৭ লাখ টাকা তার অ্যাকাউন্টে জমা হয়।




Comments